আমাদের শিক্ষার মানদন্ড বুঝি মাপবার এখন একটাই পথ, তাহলো প্রতিবছর এসএসসি এবং এইচএসসি-তে কি পরিমান বা কতো পার্সেন্ট জিপিএ ৫-ধারীদের সংখ্যা বাড়লো!
অবাক করা বিষয় বৈকি! এটাই যদি গোটা দেশের শিক্ষার অবস্থা তদুপরি একজন ছাত্রের মান-ইজ্জতের নির্ণায়ক হয়, তবে আর বাকি 'গ্রেড'-গুলো রাখবার দরকার কি? সহজেই বলে দিলে হলো, ৮০% এর উপর প্রতি সাবজেক্টে মার্কস্ যে পাবে সে পাশ, আর নাহলে সে ফেইল।
আর যখন অন্য গ্রেড্গুলোও বলছে যে একজন পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়েছে, তখন বিভিন্ন ধরনের উচ্চশিক্ষা, কারিগরি শিক্ষা-এগুলোর ব্যাবস্থা করে দেয়ার প্রধান দায়িত্বই হলো রাষ্ট্রের।
সেই সুযোগ সৃষ্টি না করে, বছরে বছরে জিপিএ ৫-ধারীদের সংখ্যা ১৫%-২৫% বাড়িয়ে শিক্ষার মান বেড়েছে বলা, একটা বিরাট ধরনের প্রতারণা, যার একমাত্র চালক শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সকল পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, ইচ্ছে করে মার্কস্ বাড়িয়ে দেয়া, পরীক্ষায় অসৎ-উপায় অবলম্বন করায় বহিষ্কার না করা, এসব চলতে থাকে বাংলাদেশে একসময় সবাই-ই জিপিএ ৫ পাবে, এটা আশা করাও খুব একটা অযৌক্তিক নয়, কিন্তু তাতে দেশের মানব-সম্পদ উন্নয়ন যে একেবারেই সেই নেগেটিভে চলে গেল, সেটা বলতে কোন বিশেষজ্ঞও হওয়া লাগে না।
অবাক করা বিষয় বৈকি! এটাই যদি গোটা দেশের শিক্ষার অবস্থা তদুপরি একজন ছাত্রের মান-ইজ্জতের নির্ণায়ক হয়, তবে আর বাকি 'গ্রেড'-গুলো রাখবার দরকার কি? সহজেই বলে দিলে হলো, ৮০% এর উপর প্রতি সাবজেক্টে মার্কস্ যে পাবে সে পাশ, আর নাহলে সে ফেইল।
আর যখন অন্য গ্রেড্গুলোও বলছে যে একজন পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়েছে, তখন বিভিন্ন ধরনের উচ্চশিক্ষা, কারিগরি শিক্ষা-এগুলোর ব্যাবস্থা করে দেয়ার প্রধান দায়িত্বই হলো রাষ্ট্রের।
সেই সুযোগ সৃষ্টি না করে, বছরে বছরে জিপিএ ৫-ধারীদের সংখ্যা ১৫%-২৫% বাড়িয়ে শিক্ষার মান বেড়েছে বলা, একটা বিরাট ধরনের প্রতারণা, যার একমাত্র চালক শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সকল পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, ইচ্ছে করে মার্কস্ বাড়িয়ে দেয়া, পরীক্ষায় অসৎ-উপায় অবলম্বন করায় বহিষ্কার না করা, এসব চলতে থাকে বাংলাদেশে একসময় সবাই-ই জিপিএ ৫ পাবে, এটা আশা করাও খুব একটা অযৌক্তিক নয়, কিন্তু তাতে দেশের মানব-সম্পদ উন্নয়ন যে একেবারেই সেই নেগেটিভে চলে গেল, সেটা বলতে কোন বিশেষজ্ঞও হওয়া লাগে না।
No comments:
Post a Comment