This piece is written as a response of the ignorant people who are supporting Honor Killing under this following link,
https://www.facebook.com/DailyProthomAlo/posts/786567328043022?comment_id=786571268042628&reply_comment_id=787274921305596&offset=0&total_comments=463¬if_t=share_reply
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। এখানে অনেকে অনেক গরম গরম মন্তব্য করেছেন, আসলে তারা ইসলামের পোশাক পরিধান করে আল্লাহ্ এর দেখানো পথের প্রতিনিধিত্ব না করে অভিশপ্ত ইব্লিসের গোলামি শুরু করেছেন। আমি এই মন্তব্য করতে আসতাম না, শেষ পর্যন্ত আসতে হলো, কারণ উলটা- পালটা আচার- আচরণ করে যারা এই ঘটনাকে সমর্থন করছেন তারা আসলে ইসলাম নামের মহিমান্বিত ধর্মকে কলঙ্কিত করছেন। একজন মুসলিম তথা ইসলামের প্রতিনিধি হিসাবে ইসলামকে ব্যাবহার করে ইবলিসীয় শরীর গরম করা কথার মাধ্যমে ধর্মকে আক্রান্ত হতে দেখতে পারি না বলেই আবার আমার এখানে আসা।
খেয়াল করলাম, এই খবর পরিপূর্ণভাবে না পড়েই অনেকে মন্তব্য করেছে, আবার অন্যদিকে কুর'আন শরীফই বাংলা তর্জমা, ইংরেজী অনুবাদসহ পড়েনি, সহীহ সিত্তাহ্ অর্থ্যাৎ বিশুদ্ধ হাদীস গ্রন্থ পাঠ করবার প্রশ্নই আসে না। আমি সৌভাগ্যবান এ কারণে যে, প্রতিনিয়ত আমি পড়ে যেতে পারছি, এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পড়ে যাবো, ইনশাআল্লাহ্।
মূল কথায় চলে আসি, এখানে কোন গরুর রচনা (Utpul Ashraful এর মন্তব্য অনুযায়ী), কোন আংশিক কিছুই বলা হয়নি, যা বলা হয়েছে পরিপূর্ণ কথা বলা হয়েছে। সহীহ্ বুখারী শরীফের ৭ নাম্বার ভলিউমের ৬২ নাম্বার বইয়ের ৬৭ নাম্বার হাদীস খেয়াল করুন,
Narrated Abu Huraira:The Prophet said, "A matron should not be given in marriage except after consulting her; and a virgin should not be given in marriage except after her permission." The people asked, "O Allah's Apostle! How can we know her permission?" He said, "Her silence (indicates her permission)."
এই হাদীস থেকে একেবারেই পরিষ্কার যে, কুমারী, যুবতী অথবা যে কোন ধরনের মহিলাকে তার অনুমতি নিয়েই তার বিয়ে দিতে হবে, এর মানে দাঁড়ালো যে সে যদি কোন জায়গায় না করে দেয়, সেক্ষেত্রে তাকে জোর করে বিয়ে দেয়া যাবে না। এখন প্রশ্ন আসে, জোর করে বিয়ে দিলে কি তা আল্লাহ্ কবুল করবেন? উত্তর হলো, এধরনের বিয়েকে অবৈধ বা অকার্যকর বলা হয়েছে। মানে অবৈধ সম্পর্ক, বিয়েটাই অবৈধ হয়ে যায়, যখন একটা বিয়ে অবৈধ হয়ে যায় তখন কোন নর- নারী একত্রে বাস করলে তা পুরোপুরি ব্যাভিচারের পর্যায়ে চলে যায়। সহীহ্ বুখারী শরীফের ৭ নাম্বার ভলিউমের ৬২ নাম্বার বইয়ের ৬৯ নাম্বার হাদীস পড়ুন ভাল করে,
Narrated Khansa bint Khidam Al-Ansariya:that her father gave her in marriage when she was a matron and she disliked that marriage. So she went to Allah's Apostle and he declared that marriage invalid.
এবার আসুন উপরে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে, তা ইসলামে জায়েয্ কি না, সেটা জেনে নিন। যখন থেকে তারা বিবাহিত, পরিবার বা বাবা- মা এর অমতেই হোক, তারা তখন যেহেতু নিজের স্বজ্ঞানে আল্লাহ্কে সন্তুষ্ট করবার জন্য আল্লাহ্র বিধি মোতাবেক বিয়ে করেছে, তখন থেকে তারা স্বামী- স্ত্রী। এবং কোন মানুষ, সে বাবা-মা হোক, বা অন্য কেউ, যদি তার মেয়ে আল্লাহ্কে সন্তুষ্ট করবার জন্য ব্যাভিচার না করে, পবিত্র সম্পর্ক অর্থ্যাৎ বিয়ে করে, আর তখন তার বাবা-মা সেই মেয়েকে যদি হত্যা করে, বা করতে চায় তাহলে তা নির্দোষ মানুষকে মারা হয়। এবং এক্ষেত্রে পবিত্র কুর'আন শরীফের চ্যাপ্টার নাম্বার ৪, আয়াত নাম্বার ৯৩ এ বলা আছে,
"Whoever kills a believer intentionally, their reward will be Hell, to abide therein forever, and the wrath and the curse of Allah are upon them, and a dreadful penalty is prepared for them."
অর্থ্যাৎ কেউ যদি স্বজ্ঞাণে কোন বিশ্বাসীকে হত্যা করে, তাহলে তার পুরষ্কার হলো জাহান্নাম, যেখানে সে সারাজীবনের জন্য থাকবে, এবং আল্লাহ্র ক্রোধ ও অভিশাপ তাদের উপর, এবং ভয়ংকর শাস্তি অপেক্ষা করছে তাদের জন্য।
অন্যদিকে, পবিত্র কুর'আন মাজিদের ৫ নাম্বার চ্যাপ্টার ৩২ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে,
"On that account: We ordained for the Children of Israel that if anyone kills a person - unless it be for murder or for spreading mischief in the land - it would be as if they killed all people. And if any one saved a life, it would be as if they saved the life of all people."
এটার অর্থ দাঁড়াচ্ছে, ইসরায়েলের শিশুদের (রূপক অর্থে) জন্য স্থির করা হয়েছে যে, যদি কেউ কাউকে হত্যা করে, যদিনা ঐ ব্যাক্তি হত্যা করে থাকে বা নষ্টামি ছড়িয়ে দে দুনিয়ার মাঝে। এর ব্যাতিরেকে অন্য কোন কারণে কাউকে হত্যা করা হলে, তা দাঁড়াবে যে, সে পুরো মানবজাতিকে ধ্বংস করলো। এবং কেউ যদি একজনের জীবন বাঁচায়, তাহলে এটা এমন হবে যেনো সে সব মানুষের জীবন বাঁচালো।
এখান থেকে খুব সহজেই বুঝা যায়, যারা একটা বৈধ সম্পর্কে জড়ালো, আল্লাহ্কে হাজির- নাজির মেনে তাদের কাউকে হত্যা করলে বিষয়টা কই গিয়ে দাঁড়ায়। ইসলাম কখনোই এমনটা সমর্থন করে না।
মানুষের প্রবৃত্তিই হলো শয়তানি, উস্কানিমূলক কথা বলা। তারা ইসলামকে মনে করে খেলাধূলার বস্তু (নাউযুবিল্লাহ্), তাই নিজের মন যাকে ঠিক বলে তার পক্ষে সব শক্তি নিয়ে মাঠে নামে, ইসলাম না জেনে, ইল্ম না নিয়ে তারা যেভাবে পারে সেভাবে নিজের আচার- আচরণকে ইসলামের নামে জায়েয করে নিতে চায়, এমনটা যারা করে, তারা বরং ইবলিসের দাসত্ব বরণ করেই এমনটা করে। আর আপনারা যারা না বুঝে ইসলামের বিপক্ষে যাচ্ছেন, তাদেরকে আল্লাহ্ হেদায়াত দান করুন, না বুঝে ইসলাম সম্পর্কে কোন মন্তব্য করবেন না, তাও এবার ইসলামিক হাদীস এবং কুর'আন সম্পর্কে, এমনটা যদি করে থাকেন, তাহলে আপনারা জাহান্নামে পতিত হবেন একেবারেই জঘন্যভাবে।
এবার আপনাদের জন্য একটা ভিডিও লিংক দিচ্ছি,
দ্বীন-শো এর এই ভিডিওটিতে পরিষ্কার উল্লেখ আছে, 'সম্মানরক্ষায় হত্যা' কিংবা Honor Killing এসেছে একেক জায়গার সংস্কৃতি থেকে এবং এই প্রথা ইসলামের সাথে সম্পূর্ণভাবে সাংঘর্ষিক, এবং ইসলাম ধর্মে এটা পরিপূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। এরপরও স্বপক্ষে কথা বলবেন, তারা আল্লাহ্ এবং তার রাসূলের বিরোধিতা করবার জন্য উপযুক্ত শাস্তি ভোগ করবার জন্য নিজ দায়িত্বে তৈরি থাকবেন, এই দুনিয়া অথবা পরবর্তী জীবন আখিরাতে।
ধন্যবাদ সবাইকে, ভাল ও সুস্থ থাকুন। আমার দায়িত্ব আমি পালন করলাম, সবাইকে দ্বীন-ই-ইসলামের সত্যটা জানিয়ে দিয়ে। মহান আল্লাহ্ আমাদের উপর শান্তি বর্ষণ করুন। আমিন।
https://www.facebook.com/DailyProthomAlo/posts/786567328043022?comment_id=786571268042628&reply_comment_id=787274921305596&offset=0&total_comments=463¬if_t=share_reply
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। এখানে অনেকে অনেক গরম গরম মন্তব্য করেছেন, আসলে তারা ইসলামের পোশাক পরিধান করে আল্লাহ্ এর দেখানো পথের প্রতিনিধিত্ব না করে অভিশপ্ত ইব্লিসের গোলামি শুরু করেছেন। আমি এই মন্তব্য করতে আসতাম না, শেষ পর্যন্ত আসতে হলো, কারণ উলটা- পালটা আচার- আচরণ করে যারা এই ঘটনাকে সমর্থন করছেন তারা আসলে ইসলাম নামের মহিমান্বিত ধর্মকে কলঙ্কিত করছেন। একজন মুসলিম তথা ইসলামের প্রতিনিধি হিসাবে ইসলামকে ব্যাবহার করে ইবলিসীয় শরীর গরম করা কথার মাধ্যমে ধর্মকে আক্রান্ত হতে দেখতে পারি না বলেই আবার আমার এখানে আসা।
খেয়াল করলাম, এই খবর পরিপূর্ণভাবে না পড়েই অনেকে মন্তব্য করেছে, আবার অন্যদিকে কুর'আন শরীফই বাংলা তর্জমা, ইংরেজী অনুবাদসহ পড়েনি, সহীহ সিত্তাহ্ অর্থ্যাৎ বিশুদ্ধ হাদীস গ্রন্থ পাঠ করবার প্রশ্নই আসে না। আমি সৌভাগ্যবান এ কারণে যে, প্রতিনিয়ত আমি পড়ে যেতে পারছি, এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পড়ে যাবো, ইনশাআল্লাহ্।
মূল কথায় চলে আসি, এখানে কোন গরুর রচনা (Utpul Ashraful এর মন্তব্য অনুযায়ী), কোন আংশিক কিছুই বলা হয়নি, যা বলা হয়েছে পরিপূর্ণ কথা বলা হয়েছে। সহীহ্ বুখারী শরীফের ৭ নাম্বার ভলিউমের ৬২ নাম্বার বইয়ের ৬৭ নাম্বার হাদীস খেয়াল করুন,
Narrated Abu Huraira:The Prophet said, "A matron should not be given in marriage except after consulting her; and a virgin should not be given in marriage except after her permission." The people asked, "O Allah's Apostle! How can we know her permission?" He said, "Her silence (indicates her permission)."
এই হাদীস থেকে একেবারেই পরিষ্কার যে, কুমারী, যুবতী অথবা যে কোন ধরনের মহিলাকে তার অনুমতি নিয়েই তার বিয়ে দিতে হবে, এর মানে দাঁড়ালো যে সে যদি কোন জায়গায় না করে দেয়, সেক্ষেত্রে তাকে জোর করে বিয়ে দেয়া যাবে না। এখন প্রশ্ন আসে, জোর করে বিয়ে দিলে কি তা আল্লাহ্ কবুল করবেন? উত্তর হলো, এধরনের বিয়েকে অবৈধ বা অকার্যকর বলা হয়েছে। মানে অবৈধ সম্পর্ক, বিয়েটাই অবৈধ হয়ে যায়, যখন একটা বিয়ে অবৈধ হয়ে যায় তখন কোন নর- নারী একত্রে বাস করলে তা পুরোপুরি ব্যাভিচারের পর্যায়ে চলে যায়। সহীহ্ বুখারী শরীফের ৭ নাম্বার ভলিউমের ৬২ নাম্বার বইয়ের ৬৯ নাম্বার হাদীস পড়ুন ভাল করে,
Narrated Khansa bint Khidam Al-Ansariya:that her father gave her in marriage when she was a matron and she disliked that marriage. So she went to Allah's Apostle and he declared that marriage invalid.
এবার আসুন উপরে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে, তা ইসলামে জায়েয্ কি না, সেটা জেনে নিন। যখন থেকে তারা বিবাহিত, পরিবার বা বাবা- মা এর অমতেই হোক, তারা তখন যেহেতু নিজের স্বজ্ঞানে আল্লাহ্কে সন্তুষ্ট করবার জন্য আল্লাহ্র বিধি মোতাবেক বিয়ে করেছে, তখন থেকে তারা স্বামী- স্ত্রী। এবং কোন মানুষ, সে বাবা-মা হোক, বা অন্য কেউ, যদি তার মেয়ে আল্লাহ্কে সন্তুষ্ট করবার জন্য ব্যাভিচার না করে, পবিত্র সম্পর্ক অর্থ্যাৎ বিয়ে করে, আর তখন তার বাবা-মা সেই মেয়েকে যদি হত্যা করে, বা করতে চায় তাহলে তা নির্দোষ মানুষকে মারা হয়। এবং এক্ষেত্রে পবিত্র কুর'আন শরীফের চ্যাপ্টার নাম্বার ৪, আয়াত নাম্বার ৯৩ এ বলা আছে,
"Whoever kills a believer intentionally, their reward will be Hell, to abide therein forever, and the wrath and the curse of Allah are upon them, and a dreadful penalty is prepared for them."
অর্থ্যাৎ কেউ যদি স্বজ্ঞাণে কোন বিশ্বাসীকে হত্যা করে, তাহলে তার পুরষ্কার হলো জাহান্নাম, যেখানে সে সারাজীবনের জন্য থাকবে, এবং আল্লাহ্র ক্রোধ ও অভিশাপ তাদের উপর, এবং ভয়ংকর শাস্তি অপেক্ষা করছে তাদের জন্য।
অন্যদিকে, পবিত্র কুর'আন মাজিদের ৫ নাম্বার চ্যাপ্টার ৩২ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে,
"On that account: We ordained for the Children of Israel that if anyone kills a person - unless it be for murder or for spreading mischief in the land - it would be as if they killed all people. And if any one saved a life, it would be as if they saved the life of all people."
এটার অর্থ দাঁড়াচ্ছে, ইসরায়েলের শিশুদের (রূপক অর্থে) জন্য স্থির করা হয়েছে যে, যদি কেউ কাউকে হত্যা করে, যদিনা ঐ ব্যাক্তি হত্যা করে থাকে বা নষ্টামি ছড়িয়ে দে দুনিয়ার মাঝে। এর ব্যাতিরেকে অন্য কোন কারণে কাউকে হত্যা করা হলে, তা দাঁড়াবে যে, সে পুরো মানবজাতিকে ধ্বংস করলো। এবং কেউ যদি একজনের জীবন বাঁচায়, তাহলে এটা এমন হবে যেনো সে সব মানুষের জীবন বাঁচালো।
এখান থেকে খুব সহজেই বুঝা যায়, যারা একটা বৈধ সম্পর্কে জড়ালো, আল্লাহ্কে হাজির- নাজির মেনে তাদের কাউকে হত্যা করলে বিষয়টা কই গিয়ে দাঁড়ায়। ইসলাম কখনোই এমনটা সমর্থন করে না।
মানুষের প্রবৃত্তিই হলো শয়তানি, উস্কানিমূলক কথা বলা। তারা ইসলামকে মনে করে খেলাধূলার বস্তু (নাউযুবিল্লাহ্), তাই নিজের মন যাকে ঠিক বলে তার পক্ষে সব শক্তি নিয়ে মাঠে নামে, ইসলাম না জেনে, ইল্ম না নিয়ে তারা যেভাবে পারে সেভাবে নিজের আচার- আচরণকে ইসলামের নামে জায়েয করে নিতে চায়, এমনটা যারা করে, তারা বরং ইবলিসের দাসত্ব বরণ করেই এমনটা করে। আর আপনারা যারা না বুঝে ইসলামের বিপক্ষে যাচ্ছেন, তাদেরকে আল্লাহ্ হেদায়াত দান করুন, না বুঝে ইসলাম সম্পর্কে কোন মন্তব্য করবেন না, তাও এবার ইসলামিক হাদীস এবং কুর'আন সম্পর্কে, এমনটা যদি করে থাকেন, তাহলে আপনারা জাহান্নামে পতিত হবেন একেবারেই জঘন্যভাবে।
এবার আপনাদের জন্য একটা ভিডিও লিংক দিচ্ছি,
দ্বীন-শো এর এই ভিডিওটিতে পরিষ্কার উল্লেখ আছে, 'সম্মানরক্ষায় হত্যা' কিংবা Honor Killing এসেছে একেক জায়গার সংস্কৃতি থেকে এবং এই প্রথা ইসলামের সাথে সম্পূর্ণভাবে সাংঘর্ষিক, এবং ইসলাম ধর্মে এটা পরিপূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। এরপরও স্বপক্ষে কথা বলবেন, তারা আল্লাহ্ এবং তার রাসূলের বিরোধিতা করবার জন্য উপযুক্ত শাস্তি ভোগ করবার জন্য নিজ দায়িত্বে তৈরি থাকবেন, এই দুনিয়া অথবা পরবর্তী জীবন আখিরাতে।
ধন্যবাদ সবাইকে, ভাল ও সুস্থ থাকুন। আমার দায়িত্ব আমি পালন করলাম, সবাইকে দ্বীন-ই-ইসলামের সত্যটা জানিয়ে দিয়ে। মহান আল্লাহ্ আমাদের উপর শান্তি বর্ষণ করুন। আমিন।
No comments:
Post a Comment